Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টির নিশ্চয়তায় আধুনিক কৃষি ব্যবস্থাপনা

নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টির নিশ্চয়তায়
আধুনিক কৃষি ব্যবস্থাপনা
বাদল চন্দ্র বিশ্বাস
জাতির পিতার পথ ধরেই গ্রামীণ ও কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত, সুখী ও সমৃদ্ধিশালী সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সদ্যস্বাধীন দেশ পুনর্গঠনে জাতির পিতা  কৃষি বিপ¬বের ডাক দিয়েছিলেন। তিনি  কৃষির উন্নয়নে কৃষকদের মাঝে খাস জমি বিতরণ, ভর্তুকি মূল্যে সার, কীটনাশক, উন্নত বীজ, সেচ ও অন্যান্য কৃষি উপকরণ সরবরাহ নিশ্চিত করেন। সরকারের যুগোপযোগী নীতি ও পদক্ষেপে দেশ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। ফল, সবজির উৎপাদন অনেক গুণ বেড়েছে। কিন্তু সুস্থ সবল জাতি গঠনে ফলন বৃদ্ধির পাশাপাশি পুষ্টিসম্মত নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নাই। বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূণর্তা অর্জন করেছে। কিন্তু পুষ্টি নিরাপত্তা ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে আমাদের কার্যক্রম চলমান আছে। পুষ্টিকর খাদ্যশস্য আর প্রাণিজ আমিষ উৎপাদনের  মাধ্যমে আমরা পুষ্টির নিশ্চয়তা অর্জন করতে পারি। সুস্বাস্থ্য নির্ভর করে পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্য গ্রহণের উপর। দেহের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে হলে একজন ব্যক্তির জন্য সুষম খাদ্য নির্বাচন, খাদ্যের সহজলভ্যতা ও পুষ্টিমূল্য বজায় রেখে খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। এ ছাড়া অর্থনৈতিক অবস্থা, খাদ্য উৎপাদন, খাদ্য বিতরণ ব্যবস্থা, খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদির ওপরও পুষ্টি অনেকটাই নির্ভর করে।
মানুষের শরীরের যেসব রোগ হয়, তার মধ্যে ২০০ রোগ কোনো না কোনোভাবে খাদ্যের মাধ্যমে হয়ে থাকে। তাই নিরাপদ পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ নিয়ে ভাবনার বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক।  কৃষি ও নিরাপদ খাদ্য-বিষয় দুটি সম্পূরক। তাই খাদ্য নিরাপদ চাইলে নিরাপদ কৃষি উৎপাদনের কথাও ভাবতে হবে। কৃষি উৎপাদনে অপ্রয়োজনীয়ভাবে সার বিষ প্রয়োগের মাত্রাকে মানব শরীরের জন্য সহনীয় ও নিরাপদ পর্যায়ে কমিয়ে আনতে হবে।
নিরাপদ এবং পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য উৎপাদন
বাংলাদেশের উন্নয়নের নতুন এজেন্ডা হবে নিরাপদ পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করা। নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন করতে হলে কৃষকদের উত্তম কৃষি চর্চা (এড়ড়ফ অমৎরপঁষঃঁৎধষ চৎধপঃরপবং-এঅচ) সম্পর্কে উদ্ধুদ্ধ করতে হবে। কৃষিজ উৎপাদন এবং ভোক্তার মধ্যে তথ্য বিভ্রান্তিকর যে দেয়াল তৈরি হয়েছে, সেটাকে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে ভেঙে দিতে বর্তমান কৃষিবান্ধব সরকার সকলের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবারের নিশ্চয়তা দিতে নিরলসভাবে কাজ করছে। চলছে ফসলের নিরাপদ উৎপাদনের জন্য প্রচেষ্টা। ইতোমধ্যে উত্তম কৃষি চর্চা নীতিমালা ২০২০ মেনে উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই নীতিমালার আওতায় উত্তম কৃষি চর্চার ক্যাটাগরি, সার্টিফিকেশন, টেস্টিং, মনিটরিং, রিপোর্টিং ইত্যাদি ব্যবস্থাপনা থাকবে। এর মাধ্যমে ট্রেসেবিলিটি নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। উত্তম কৃষি চর্চা অনুসরণে নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তির লক্ষ্যে খাদ্য শৃঙ্খলের প্রাথমিক অর্থাৎ কৃষক পর্যায় থেকে প্রতিটি স্তরে প্রত্যেক কর্মীকে তার নিয়ন্ত্রণাধীন বিষয়ে দায়িত্বশীল থেকে সকল কার্যক্রমের বিবরণ যথাযথভাবে লিপিবদ্ধ ও সংরক্ষণ করা আবশ্যক। উৎপাদনকারীকে নিশ্চয়তা দিতে হবে যে উৎপাদিত পণ্য খাদ্য হিসেবে ঝুঁকিমুক্ত ও নিরাপদ। এক্ষেত্রে উৎপাদকের পাশাপাশি প্যাকেজিং, সরবরাহ, পরিবহন, গুদামজাতকরণ ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় সকলেরই দায়িত্ব খাদ্যকে নিরাপদ এবং মানসম্পন্ন রাখা। এঅচ বাস্তবায়নে ফলমূল ও শাকসবজির বিদেশে রফতানি বাড়াতে সার্টিফিকেশন সিস্টেম উন্নত করা, পূর্বাচলে অ্যাক্রিডিটেড ল্যাব প্রতিষ্ঠা, শ্যামপুরে প্যাকেজিং ও প্রসেসিং কেন্দ্রের আধুনিকায়ন, বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ওয়াসিং ফেসিলিটিসহ ভ্যাকুয়াম হিট ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপনের কাজ হাতে নেয়া হচ্ছে।
নিরাপদ ফসল উৎপাদনে অনুসরণীয়
অনিরাপদ সবজি পুষ্টির পরিবর্তে মানুষের শরীরে বিভিন্ন রোগ ছড়াচ্ছে এবং দেশের বাইরে রপ্তানি করার ক্ষেত্রে জটিলতা তৈরি করছে। নিরাপদ সবজি উৎপাদনের ক্ষেত্রে রাসায়নিক ব্যবহার পরিহার করতে হবে যেন মাটি, পানি ও বায়ু দূষণ না হয় এবং কৃষক ভাইদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সুরক্ষা হয়। তাই আইপিএম, আইসিএম, উত্তম কৃষি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির সম্প্রসারণে জোর  দেয়া হচ্ছে। মাটির উর্বরতা বাড়ানোর জন্য জমিতে জৈবসার প্রয়োগ করতে হবে। তাছাড়া কম্পোস্ট সার, কেঁচো সার ইত্যাদি প্রয়োগ করলে জমির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। বালাইনাশকের ক্ষেত্রে নিম, নিশিন্দা, বিষকাটালী ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে কৃষকের স্বাস্থ্য ঝুঁকি থাকে না।
নিরাপদ সবজি উৎপাদনে রাসায়নিক ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে কতিপয় বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। যেমন: ১) রাসায়নিক দ্রব্যের সঠিক ব্যবহার অনুসরণ। ২) সবজি আবাদি জমির পরিবেশকে রাসায়নিক সংক্রমণ হতে সুরক্ষা করা। ৩) সঠিক রাসায়নিক সার/কীটনাশক গ্রহণযোগ্য মাত্রায় ব্যবহার। ৪) সেচ ব্যবস্থাপনায় পানির ঝুঁকি মূল্যায়ন ও নিয়ন্ত্রণ।
নিরাপদ এবং পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিতকরণে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পদক্ষেপসমূহ
খাদ্য উৎপাদনে ক্ষতিকারক রাসায়নিক উপাদান যেমন আগাছানাশক, কীটনাশক, এন্টিবায়োটিক, গ্রোথ হরমোন, ভারী ধাতু ইত্যাদি ব্যবহারে কৃষক পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে পরিবেশবান্ধব কৌশলের মাধ্যমে নিরাপদ ফসল উৎপাদন প্রকল্প চলমান রয়েছে। মাঠপর্যায়ে আইপিএম কার্যক্রমের মাধ্যমে কৃষকদের কীটনাশক ব্যবহারে নিরুৎসাহিত করার পাশাপাশি রাসায়নিক বালাইনাশকের ব্যবহার ক্রমাগত হ্রাসের ফলশ্রুতিতে ২০১৮ সালে কীটনাশকের ব্যবহার ছিল ৩৯২৩৭.০০ মে. টন/কিলোলিটার। ২০১৯ সালে ব্যবহার হয়েছে ৩৮৩৬৯.০০ মে.টন/কিলোলিটার। যা পূর্বের বছরের তুলনায় ৯১৪.২২ মে. টন/কিলোলিটার কম। তাছাড়া সম্প্রতি ১০৮টি জৈব বালাইনাশকের লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছে। আইপিএম পদ্ধতি ব্যবহারকারী উপকারভোগী কৃষকদের ধান চাষে হেক্টরপ্রতি ১১ দশমিক ৩০ শতাংশ, সবজি চাষে হেক্টরপ্রতি ২৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং ফল চাষে ১৪ শতাংশ খরচ কমেছে। ফলন বেড়েছে গড়ে ৫ থেকে ৭ শতাংশ। ২০২০-২১ অর্থবছরে ১৬৪৯ টি এফএফএস ও ১১১৬৬টি জৈব কৃষি ও জৈবিক বালাই ব্যবস্থাপনা প্রদর্শনী স্থাপনার মাধ্যমে প্রায় ৩০৪০ হেক্টর জমিতে বিষমুক্ত ও নিরাপদ ফসল উৎপাদিত হয়েছে এবং ৫১৩৫০ জন কৃষক প্রত্যক্ষভাবে বিষমুক্ত ফসল উৎপাদনে প্রশিক্ষিত হয়েছেন।
নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য উৎপাদনে লাগসই প্রযুক্তি সম্প্রসারণ কার্যক্রম জোরদার করতে অনাবাদি পতিত জমি ও বসতবাড়ির আঙ্গিনায় পারিবারিক পুষ্টি বাগান স্থাপন করা হচ্ছে। পিছিয়ে পড়া দরিদ্র জনগোষ্ঠির খাদ্য ও পারিবারিক পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনের জন্য বসতবাড়ির আঙ্গিনায় সারা বছর সবজি উৎপাদনসহ পারিবারিক পুষ্টি চাহিদা পূরণে ইউনিয়ন পর্যায়ে ২,৫২,০৯৬টি (২০২০-২১ অর্থবছরে ৮৩৬৪টি, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৯৩০২৫টি এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৫০৭০৭টি)  পুষ্টিবাগান স্থাপিত হয়েছে। এর ফলে প্রায় ৩৭৮১৪৪ শতক (৩৭৮১.৪৪ একর/ ১৫৩০.৯৪ হেক্টর) অনাবাদি পতিত জমি চাষের আওতায় এসেছে।
দেশের নিম্ন অঞ্চলের জলাবদ্ধ এলাকায় ভাসমান বেড পদ্ধতিতে সবজি ও মসলা উৎপাদন করে কৃষক। বালাইনাশক ব্যবহার না করেই নিরাপদ সবজি ও মসলা উৎপাদনের পাশাপাশি বর্ষাকালীন আমন ধানের চারা উৎপাদন করছে। সেই সাথে পচা কচুরিপানা জমিতে জৈবসার হিসেবে ব্যবহার করে জমির উর্বরতা ও উৎপাদন শক্তি বাড়ছে এবং জৈবকৃষি বা পরিবেশবান্ধব কৃষি বাস্তবায়নে মাত্রিক অবদান রাখছে।
বছরব্যাপী ফল উৎপাদনের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পসহ অন্যান্য প্রকল্পের মাধ্যমে ১১০০০টি মিশ্রফল বাগান, ৪৫০০টি বাণিজ্যিক ফলবাগান, ১৭০০০টি বসতবাড়ি বাগান স্থাপন এবং কৃষক প্রশিক্ষণ, উদ্যোক্তা উন্নয়ন করা হয়েছে।
ক্লাইমেট স্মার্ট এগ্রিকালচার এ্যান্ড ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট প্রজেক্ট এর মাধ্যমে কমপক্ষে ১০টি পানি সাশ্রয়ী প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে প্রকল্প এলাকায় সেচের পানি ব্যবহার দক্ষতা শতকরা ৫০ ভাগ সাশ্রয়ী করা এবং সেই সাথে প্রকল্প এলাকার উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা রয়েছে।
আধুনিক পানি ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তির মাধ্যমে সেচ দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে সৌর শক্তি ও পানি সাশ্রয়ী আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি পাইলট প্রকল্প গৃহিত হয়েছে। ভূউপরিস্থ পানির নূন্যতম ব্যবহারের মাধ্যমে সেচ পানির প্রাপ্যতা বৃদ্ধি করাসহ ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমিয়ে ভূউপরিস্থ পানি ব্যবহারে উৎসাহিত করে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করা এবং সেচ খরচ কমানো সম্ভব।
সৌরশক্তিকে সেচ কাজে ব্যবহার করে সেচ খরচ ২৫ থেকে ৩০ শতাংশে এবং খামার পর্যায়ে আধুনিক পানি ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তির সম্প্রসারণের মাধ্যমে সেচ দক্ষতা ২০ থেকে ২৫ শতাংশ উন্নয়ন করার লক্ষ্যে সৌর শক্তি ও পানি সাশ্রয়ী আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন বৃদ্ধি (পাইলট) প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। যা বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০২৩ এর প্রতিপাদ্য ‘পানিই জীবন, পানি খাদ্য, কেউ থাকবে না পিছিয়ে’ সফলভাবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে।
নিরাপদ ফসল উৎপাদন সহায়তায় কৃষকদের জন্য বীজ, সারসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণ সহনশীল মূল্যে ক্রয়ের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এছারাও শতকরা ৫০ থেকে ৭০ ভাগ পর্যন্ত ভর্তুকি প্রদানের মাধ্যমে কৃষিযান্ত্রিকীকরণ বিস্তৃত করার পাশাপাশি কৃষকদের ঋণ সুবিধা প্রদান, নগদ আর্থিক ও উপকরণ সহযোগিতা প্রদান, ফসলের সময়োপযোগী উপযুক্ত জাত ও টেকসই প্রযুক্তি সম্প্রসারণ করা হয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও বিভিন্ন ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের কৃষি উন্নয়নের রোলমডেল হয়ে দাঁড়িয়েছে।
দেশের প্রত্যেক মানুষ খাদ্য নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত। যিনি উৎপাদন প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত, তার যেমন সচেতনতা প্রয়োজন, তেমনই যিনি ভোগ করবেন, তার ক্ষেত্রেও নিরাপত্তার বিষয়টি অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বস্তুত নিরাপদ খাদ্যপ্রাপ্তি মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। এ অধিকার সফলভাবে প্রতিটি মানুষের প্রাপ্যতা অর্জনে সরকারি-বেসরকারি সবার অংশগ্রহণ প্রয়োজন।  নিরাপদ উৎপাদন ব্যবস্থা এবং ‘নিরাপদ খাদ্য আইন-২০১৩’-এর সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে জনসাধারণের জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার প্রচেষ্টা অব্যাহত। পরিশেষে আমি বিশ্ব খাদ্য দিবস ২০২৩ এর সাফল্য কামনা করছি।

লেখক: মহাপরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর,  ফোন: +৮৮০২৫৫০২৮৩৭০


COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon